13% OFF

Premium Organic Green Tea (গ্রিন টি আস্ত পাতা)

600520

Stock Out

ওজন নিয়ন্ত্রনে সাহায্য করে আমাদের এই আস্ত পাতার ১০০% অর্গানিক এবং দুটি পাতা একটি কুড়ির গ্রিন টি পাবেন। আমরা সরাসরি বাগান মালিক থেকে এই কেমিক্যাল মুক্ত গ্রিন টি সংগ্রহ করে থাকি। আমাদের এই গ্রিন টি হান্ড মেড এবং সান ড্রাই জাপানিজ পদ্ধদিতে তৈরী। বাগান মালিক নিজেই অত্যন্ত যত্ন সহকারে এটা তৈরী করে, তাই সব সময়ই একই ধরনের গ্রিন টি পাবেন। তাই গুড়া বিহীন, ভাঙা পাতা বিহীন এবং সঠিক ওজনের গ্রিন টি পেতে অর্ডার করুন।


গ্রিন টি পানের নিয়ম : প্রতিদিন ২ কাপ গ্রিন টি নিয়মিত খাওয়ার ২ ঘন্টা পর খেতে হয়(সকাল-বিকাল)

SKU : 1002

Choose Color :
Weight :
- +

বিস্তারিত

গ্রিন টির বৈশিষ্ট্য

  • দুটি পাতা একটি কুড়ির এবং আস্ত পাতার গ্রিন টি
  • কচি পাতার গ্রিন টি
  • ক্ষতিকারক কেমিক্যাল মুক্ত
  • এয়ার টাইট জারে সরবরাহ করা হয়, সেজন্য পরিবহণ এর সময় পাতা নষ্ট হয় না
  • গুড়া অথবা ডালপালা দেওয়া হয় না
  • ওজনে সঠিক দেওয়া হয়
  • সুন্দর গোল্ডেন কালারের গ্রিন টি হবে
  • চায়ের স্বাদ অতিরিক্ত তিতা হবে না
  • সুন্দর র ঘ্রাণ এবং র ফ্লেভার হবে
  • গন্ধযুক্ত পুরাতন গ্রিন টি দেওয়া হয় না
  • মান হিসাবে দামে অনেক সাশ্রয়ী

    গ্রিন টি (সবুজ চা) তার অসংখ্য স্বাস্থ্য উপকারিতার জন্য বিশ্বজুড়ে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি পানীয়। এর প্রধান কারণ হলো এতে থাকা উচ্চ মাত্রার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অন্যান্য উপকারী ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস। নিচে গ্রিন টি পানের কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য উপকারিতা আলোচনা করা হলো:


      ১. অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উৎস: গ্রিন টিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, বিশেষ করে ক্যাটেচিন (যেমন EGCG - Epigallocatechin gallate) থাকে। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলো শরীরের কোষের ক্ষয় প্রতিরোধ করে এবং ফ্রি র‍্যাডিকেলের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে, যা ক্যান্সার এবং অন্যান্য দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

      ২. ওজন কমাতে সাহায্য: গ্রিন টি বিপাক প্রক্রিয়াকে বৃদ্ধি করে এবং ফ্যাট অক্সিডেশন বাড়ায়, যা চর্বি পোড়াতে সাহায্য করে। ক্যাফিন এবং ক্যাটেচিনের সংমিশ্রণ শরীরের সঞ্চিত চর্বি কোষগুলোকে ভাঙতে এবং শক্তির জন্য ব্যবহার করতে উৎসাহিত করে। নিয়মিত গ্রিন টি পান ওজন কমাতে সহায়ক হতে পারে।

      ৩. হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়: গ্রিন টি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সহায়ক। এতে থাকা ফ্ল্যাভান-৩-ওএল এবং অ্যান্থোসায়ানিডিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যের উন্নতি করে। এটি LDL (খারাপ কোলেস্টেরল) কমায় এবং HDL (ভালো কোলেস্টেরল) বাড়ায়, ফলে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে।

      ৪. মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি: গ্রিন টিতে থাকা ক্যাফিন এবং এল-থিয়ানিন মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে। এটি মনোযোগ, স্মৃতিশক্তি এবং সামগ্রিক জ্ঞানীয় কার্যকারিতা উন্নত করতে পারে। এল-থিয়ানিন দুশ্চিন্তা ও মানসিক চাপ কমাতেও সহায়ক, যা শান্ত ও আরামদায়ক অনুভূতি প্রদান করে।

      ৫. ক্যান্সার প্রতিরোধ: গবেষণায় দেখা গেছে যে গ্রিন টিতে থাকা পলিফেনলগুলো ক্যান্সার-বিরোধী কার্যকলাপকে উৎসাহিত করে। এটি ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি রোধ করতে এবং টিউমার গঠনে বাধা দিতে সাহায্য করে।

      ৬. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য গ্রিন টি অত্যন্ত উপকারী হতে পারে। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়ায়।

      ৭. দাঁতের স্বাস্থ্য উন্নত করে: গ্রিন টিতে থাকা উপাদানগুলো মুখের ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে এবং দাঁতের ক্ষয় ও মাড়ির রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। এটি মুখের দুর্গন্ধ দূর করতেও সহায়ক।

      ৮. ত্বকের স্বাস্থ্য ও তারুণ্য বজায় রাখে: গ্রিন টিতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের কোলাজেনকে উদ্দীপিত করে, যা ত্বকের টানটান ভাব ধরে রাখতে সাহায্য করে এবং বার্ধক্যের ছাপ কমাতে পারে। এটি সূর্যের ক্ষতিকর অতিবেগুনী রশ্মির প্রভাব থেকেও ত্বককে রক্ষা করে। গ্রিন টি টোনার হিসেবেও ব্যবহার করা যায়।

      ৯. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: গ্রিন টি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে, যা বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাল সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।

      ১০. দুশ্চিন্তা ও অবসাদ কমায়: এর থিয়ানিন নামক অ্যামাইনো অ্যাসিড দুশ্চিন্তা, অবসাদ ও হতাশা কমাতে সহায়ক, যা মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করে।


      কখন গ্রিন টি পান করবেন:

      • খালি পেটে গ্রিন টি পান করা এড়িয়ে চলুন, কারণ এতে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে।
      • খাবারের ঠিক পরেই এটি পান করা উচিত নয়।
      • ভারী খাবার খাওয়ার ২ ঘণ্টা আগে অথবা ২ ঘণ্টা পরে গ্রিন টি পান করা সবচেয়ে ভালো।
      • ব্যায়াম করার ৩০-৬০ মিনিট আগে গ্রিন টি পান করলে শক্তি বাড়তে পারে এবং চর্বি পোড়াতে সাহায্য করে।
      • রাতে ঘুমানোর ঠিক আগে গ্রিন টি পান করা উচিত নয়, কারণ ক্যাফিনের কারণে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটতে পারে।

      সাধারণত, প্রতিদিন ২ থেকে ৩ কাপ গ্রিন টি পান করা সবচেয়ে বেশি উপকারী বলে মনে করা হয়। তবে, অতিরিক্ত পরিমাণে পান করলে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে, যেমন অনিদ্রা।

      Reviews (0)

      Get specific details about this product from customers who own it.

      This product has no reviews yet. Be the first one to write a review.

      ভিডিও